logo
youtube logotwitter logofacebook logo
/রাজনীতি
নভেম্বরের শেষের দিকেই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন আহমদ - image

নভেম্বরের শেষের দিকেই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন আহমদ

12 নভেম্বর 2025, বিকাল 3:52

জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফিরতে পারেন বলে বেশ কয়েকদিন ধরে গুঞ্জণ উঠেছিলো। কিন্তু এবার তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, চলতি মাসের শেষের দিকে দেশে ফিরবেন  বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার (১২ নভেম্বর) ঢাকায় নিজের বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা আশা করছি, এই মাসের শেষের দিকেই তিনি দেশে ফিরবেন। দু-একদিন এদিক-ওদিক হতে পারে, তবে আমরা আশাবাদী।এর আগেও বিএনপির নেতারা বারবার জানিয়েছেন, খুব শিগগির তারেক রহমান দেশে ফিরবেন। নভেম্বরের শেষ নাগাদ তার ফেরার সম্ভাবনার কথাও দলের ভেতর থেকে শোনা যাচ্ছিল। তবে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ জানায়নি বিএনপি।২০০৮ সালে জরুরি অবস্থার সময় পরিবারসহ দেশ ছাড়েন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। তখন থেকে তিনি লন্ডনে অবস্থান করছেন। জুলাই মাসের অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার বিরুদ্ধে থাকা মামলার জটিলতা কেটে গেলেও তিনি এখনো দেশে ফেরেননি। গত ৬ অক্টোবর বিবিসি বাংলায় প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে তারেক রহমানকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তিনি কবে দেশে ফিরবেন। উত্তরে তিনি বলেন, দ্রুতই মনে হয়। দ্রুতই ইনশাআল্লাহ।সাক্ষাৎকারে জানতে চাওয়া হয়, নির্বাচনের আগে তিনি দেশে থাকবেন কি না। জবাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, রাজনীতি করছি, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে নির্বাচনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। জনগণের প্রত্যাশিত নির্বাচন যখন হবে, তখন আমি কীভাবে দূরে থাকব? আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা, ইচ্ছা ও আগ্রহ থাকবে সেই প্রত্যাশিত নির্বাচনে জনগণের মাঝেই থাকার। দীর্ঘ প্রায় দুই দশক ধরে দল পরিচালনা ও নির্বাচনী কৌশলে সক্রিয় ভূমিকা রাখলেও তারেক রহমান কখনো সরাসরি ভোটের ময়দানে প্রার্থী হননি। তবে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বগুড়া-৬ (সদর) আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। তার মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাহজাহানপুর) এবং ১৯৯৬ সালের জুন থেকে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে নির্বাচন করে আসছেন। এই দুই আসনে তিনি কখনো পরাজিত হননি। মায়ের সেই ঐতিহ্যবাহী আসনেই এবার ধানের শীষ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান। আগামী এয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির নেতাকর্মীরা সারাদেশে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। আর এই মহুর্তে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার খবরে নতুন করে উজ্জীবিত হচ্ছে বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। আ/ই 

নভেম্বর ১২, ২০২৫

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাবনা নেই : জামায়াত আমির

গণভোটের দাবিতে থাকা জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমাদের দাবি কম, কিন্তু খুব সুস্পষ্ট। জুলাই বিপ্লবকে স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর গণভোট আয়োজন’সহ ৫ দফা দাবিতে মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে জামায়াতসহ আন্দোলনরত ৮ দলের সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।জামায়াতের আমির বলেন, ২০২৬ সালে নির্বাচন দেখতে হলে আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে। যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নেই। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। সঞ্চালনা করেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব আহমাদ আবদুল কাইয়ুম ও সহ-প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক কে এম শরীয়াতুল্লাহ।সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ, জ্যেষ্ঠ প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজাদ্দিদ বিল্লাহ আল মাদানী, খেলাফত মজলিসের আমির আবদুল বাসিত আজাদ ও যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক, মহাসচিব জালালুদ্দিন আহমদ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির আমির সরওয়ার কামাল আজিজি, মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মহাসচিব ইউসুফ সাদিক হক্কানী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম চাঁন, সাধারণ সম্পাদক কাজী নিজামুল হক প্রমুখ। 

নভেম্বর ১২, ২০২৫

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যত মামলা আছে তুলে নেব : মির্জা ফখরুল

বিএনপি কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চায় না। আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, বিএনপি সেটা করবে না। যদি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মামলা হয়েও থাকে তাহলে তা তুলে নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।মঙ্গলবার ( ১১ নভেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও যুব সংঘ মাঠে শহিদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালের উদ্বোধন করার পর এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন তিনি। দিনের শেষ এ মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি বলতে চাই যে, আমরা কোনো প্রতিশোধের রাজনীতি করতে চাই না। আওয়ামী লীগ যেভাবে মামলা করেছে, আমরা সেভাবে মামলা করতে চাই না। যদি মামলা হয়ে থাকেও, আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, সমস্ত মামলা তুলে নেয়া হবে। যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, আমরা সমস্ত মামলাগুলো তুলে নেবো। আমরা প্রতিহিংসা-প্রতিশোধের রাজনীতি করবো না। আমরা একটা ভালোবাসা, সৌহার্দ্য, সমৃদ্ধির নিয়ে চলতে চাই।’আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আর পাগলামি করবেন না। জনগণের কাছে মাফ চান। এখনো মাফ চাননি। ছোট বাচ্চা-ছেলেগুলোকে গুলি করে মেরেছেন। আমরা প্রতিশোধ-প্রতিহিংসার রাজনীতি করতে চাই না। শান্তির রাজনীতি করতে চাই। এজন্য আমরা নির্বাচন চেয়েছি।’এরই মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ে তিনদিনের সাংগঠনিক সফর শেষ করলেন বিএনপি মহাসচিব। এর আগে, দুপুরে সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়নে দিনের প্রথম মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন তিনি।/টিএ

নভেম্বর ১১, ২০২৫

ক্ষমতায় গেলে সাংবাদিকদের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেবে বিএনপি: ফখরুল

 বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে দলের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হবে।সোমবার (১০ অক্টোবর) রাতে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে জেলার সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের সাংবাদিকরা নানা সমস্যায় ভুগছেন। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেগুলো পূরণ করা সম্ভব নয়। তবে বিএনপি যদি আগামীতে ক্ষমতায় যেতে পারে, তাহলে সাংবাদিক সমাজের ন্যায্য দাবি ও সমস্যাগুলো সমাধানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। তাদের কলমের মাধ্যমেই দেশের সত্য প্রকাশিত হয়। তাই সাংবাদিকদের সম্মান, নিরাপত্তা ও ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। এখন হয়তো সব সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়, কিন্তু বিএনপি সরকার গঠন করলে এই খাতের উন্নয়নে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আপনারা আমাকে সব সময় সহযোগিতা করেছেন, আমিও চেষ্টা করেছি আপনাদের পাশে থাকতে। আপনাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে যেন কোনো বাধা না আসে, সে বিষয়ে আমি সব সময় সচেষ্ট ছিলাম। ভবিষ্যতেও আপনাদের সঙ্গে থেকে কাজ করতে চাই।এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি মির্জা ফয়সাল আমিন, সাধারণ সম্পাদক মো. পয়গাম আলী, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লুৎফর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ জামিন সরকার, সহ-সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান তানু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।/টি 

নভেম্বর ১১, ২০২৫

জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না: নাহিদ

জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন আমাদের যা ঐকমত্য হয়েছে সেটা থাকবে, জনগণ বাকিটা ঠিক করবে। জনগণ যদি বলে সেগুলো বাস্তবায়িত হবে। সে বিবেচনায় আমরা আশা করি, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মাধ্যমে আমরা নির্বাচনের দিকে যাব।শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলন কক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ ও আলোচনা সভায় তিনি এসব মন্তব্য করেন।নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব। আগামী নির্বাচনে গণ-অভ্যুত্থানের অংশীদার যারা, তাদের সবাইকে পার্লামেন্টে থাকা উচিত। সেই পার্লামেন্টে সংস্কার পরিষদ হবে। নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করা হবে। যারা শিক্ষক আছেন, অবশ্যই তাদের সেখানে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে আমরা সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করব। তিনি বলেন, আগামীর যে সংসদ এবং সংস্কার পরিষদ সভা হবে, সেখানে তরুণ সমাজ, শিক্ষক, আলেম, নারী, সংখ্যালঘু এবং সমাজের নানা পেশাজীবী যারা রয়েছেন, তারা সবাই মিলে আমরা যে জুলাই সনদের পথে রয়েছি, সেটা বাস্তবায়িত হবে। তার আগে অবশ্যই আমাদের এখনকার যে দাবি– ‘গণভোট’, জুলাই সনদের ভিত্তিতে এই অর্ডারটা ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম এবং সদস্য সচিব অধ্যাপক শামীম হামিদী। আ/ই 

নভেম্বর ০৭, ২০২৫

আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হতে হবে, নইলে জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে এবং সেই নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতেই হতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ কিছুতেই তা মেনে নেবে না। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।মির্জা ফখরুল বলেন, খুব স্পষ্টভাবে বলতে চাই, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে।‘একজন উপদেষ্টা প্রেস কনফারেন্স করে হঠাৎ জানালেন যে রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দেওয়া হবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। তাহলে এতদিন ঐকমত্য কমিশনে যে কাজ হলো, তাতে দলগুলোর মতামত কোথায় গেল? এত টাকা খরচ করে কাজ হলো, কিন্তু কোনো সমাধান হলো না!’বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব এবং ইনশাআল্লাহ বিজয়ী হয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব। যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানাই— যে ত্যাগ আপনারা করেছেন, শহিদদের আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনুন।’তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ‘আধুনিক গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘তিনি যে ৩১ দফা সংস্কার কর্মসূচি দিয়েছিলেন, সেই সংস্কারের কাজ যদি অন্তর্বর্তী সরকার শুরু করে, আমরা তাকে পূর্ণ সমর্থন জানাই।’সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিএনপি মাঠে নামলে কিছু রাজনৈতিক দলকে তখন খুঁজেও পাওয়া যাবে না। ৭১ সালে যেমন জাতিকে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল, এখনো তেমন প্রচেষ্টা চলছে। সময় থাকতেই জাতির কাছে ক্ষমা চান।’ বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে শুরু হওয়া সমাবেশে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেন। প্রায় আধা ঘণ্টাব্যাপী এ সমাবেশ শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নয়াপল্টন থেকে র‌্যালি শুরু হয়, যা সোনারগাঁও হোটেলের সামনে সার্ক ফোয়ারা পর্যন্ত যায়। বিভিন্ন ব্যানার, প্ল্যাকার্ড, ট্রাক ও সাজানো গাড়ি নিয়ে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে পুরো নয়াপল্টন এলাকা উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। র‌্যালিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে ড. আবদুল মঈন খান, আব্দুস সালাম, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, আসাদুল করিম শাহিন,মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, রফিকুল আলম মজনু, আমিনুল হক, ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, এস এম জিলানীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।  আ/ই 

নভেম্বর ০৭, ২০২৫

আজ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

আজ ৭ নভেম্বর — জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দিনটি ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।১৯৭৫ সালের এই দিনে সিপাহি–জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব দেশের রাজনীতির গতিধারা পাল্টে দেয় এবং জাতিকে নতুন রাজনৈতিক পরিচয়ে অভিষিক্ত করে।১৫ আগস্টের পর ধারাবাহিক সেনা অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের মধ্যে যখন দেশ চরম নৈরাজ্যের মুখে, তখন ৭ নভেম্বরের সিপাহি–জনতার ঐক্যের বিপ্লব দেশকে অনিশ্চয়তা থেকে মুক্তি দেয়। এ সময় বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন স্বাধীনতার ঘোষক ও তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।বিএনপি ও সমমনা দলের কর্মসূচিবিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো দিনটিকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।এ উপলক্ষে বিএনপি ১০ দিনের কর্মসূচি নিয়েছে।আজ সকালে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় নেতাকর্মীরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করেছেন।বিকেল ৩টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে।পরবর্তী দিনগুলোতে বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করবে —৫ নভেম্বর: শ্রমিক দলের আলোচনা সভা৮ নভেম্বর: ছাত্রদলের আলোচনা সভা৯ নভেম্বর: ওলামা দলের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ১০ নভেম্বর: তাঁতীদলের আলোচনা সভা১১ নভেম্বর: কৃষক দলের আলোচনা সভা১২ নভেম্বর: বিএনপির মূল আলোচনা সভা (চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র)১৩ নভেম্বর: জাসাসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (শহীদ মিনার)রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও বিশ্লেষণবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন।তারা বলেছেন, “৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লব দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের ভিত্তি স্থাপন করেছিল।”রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়েই রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্রের নতুন যাত্রা শুরু হয় এবং বহুদলীয় রাজনীতির পুনর্জন্ম ঘটে।সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান তাঁর বই ‘কিছু স্মৃতি কিছু কথা’–তে লিখেছেন,“৭ নভেম্বর সৈনিক-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত উত্থান ঘটে। জেনারেল জিয়া সেই অভ্যুত্থানের তরঙ্গে ভেসে জাতীয় নেতৃত্বে উঠে আসেন।”তদানীন্তন দৈনিক বাংলা–র প্রতিবেদনে বলা হয়,“সিপাহি ও জনতার মিলিত বিপ্লবে ৪ দিনের দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটে। বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন মেজর জেনারেল জিয়া। রেডিওতে প্রচারিত হয় ঐতিহাসিক বার্তা— ‘আমি মেজর জেনারেল জিয়া বলছি।’”অন্যান্য দলের কর্মসূচিদিবসটি উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান দলটির সব শাখা ও নেতাকর্মীদের কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।এছাড়া লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), ১২ দলীয় জোটসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোও আলোচনা সভা ও র‌্যালির কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। /এমআর

নভেম্বর ০৭, ২০২৫

ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিলো ৮ দল

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণভোট ও জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ ৫ দাবিতে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত ৮ দল।বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান শেষে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে ৮ দলের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।তিনি বলেন, যমুনায় যাওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক স্মারকলিপি গ্রহণের দায়িত্বে ছিলেন, তবে আমাদের দাবি ছিল আমরা মহাপরিচালকের কাছে স্মারকলিপি দেব না। আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছেই স্মারকলিপি দিতে চেয়েছি। পরে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান আমাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেছেন।এর আগে সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, সরকার আমাদেরকে রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। ১০ তারিখের মধ্যে আমাদের দাবি না মানা হলে ১১ তারিখে ঢাকা অচল করে দেয়া হবে। আগে গণভোট ছাড়া জাতীয় নিবার্চন হবে না। প্রয়োজনে এই নির্বাচন দুই মাস পরে হবে।এসময় জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশসহ ৮ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।/টি

নভেম্বর ০৬, ২০২৫

মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৮টি আসনে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। তবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দলের সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, যার নাম এই তালিকায় জায়গান পায়নি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করার পরই এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ।বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে রাতেই দেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশনে কথা বলেন রুমিন ফারহানা। তিনি জানান, তার মনোনয়ন আপাতত ‘অন হোল্ড’ অবস্থায় রয়েছে। তিনি বলেন, এখনও অনেক আসন ঝুলে আছে, দল ‘উইনেবল’ বা জয়ী হওয়ার সম্ভাবনাময় প্রার্থী খুঁজে দেখছে। সেই বিবেচনায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।রুমিন ফারহানা আরও বলেন, প্রকাশিত তালিকাটি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ের। সময়ের সঙ্গে তালিকায় পরিবর্তন আসতে পারে—কেউ বাদ পড়তে পারেন, আবার নতুন কেউ যুক্তও হতে পারেন। তাই এই তালিকাকে চূড়ান্ত হিসেবে দেখা উচিত নয়।ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা  জানান, বিএনপি বর্তমানে আসন ভাগাভাগির আলোচনায় ব্যস্ত। গত ১২ থেকে ১৫ বছর ধরে সুখে-দুঃখে দলের পাশে থাকা সহযোগী দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চলছে। সে কারণেই ৬৩টি আসন এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পাশাপাশি নতুন কিছু দলের সঙ্গেও জোটের সম্ভাবনা নিয়ে কথা চলছে। মনোনয়ন বঞ্চিতদের প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, বড় দলে প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় হতাশা স্বাভাবিক। তিনি নেতাকর্মীদের আবেগকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, মন খারাপ হওয়া মানবিক, তবে এ পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। নারী প্রার্থীর প্রসঙ্গে তিনি বলের, যদি বিএনপি নারী মনোনয়ন ৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে রাজি হয়, তাহলে চূড়ান্ত তালিকায় আরও নারী প্রার্থী যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।/টি

নভেম্বর ০৪, ২০২৫

জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজ দলের প্রতীকে

জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিলেও নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের দলীয় প্রতীকেই ভোট করতে হবে—এমন বিধান রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও), ২০২৫ জারি করেছে সরকার।সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ করে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে একগুচ্ছ সংশোধনের মাধ্যমে আরপিওতে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।এর আগে ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধনের খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। জোটের প্রতীকসংক্রান্ত ২০ অনুচ্ছেদে সংশোধন নিয়ে বিএনপি আপত্তি তুললেও, জামায়াত ও এনসিপি এই সংশোধন বহাল রাখার পক্ষে অবস্থান নেয়।অবশেষে, জোটবদ্ধ দলগুলো নিজেদের প্রতীকে ভোট করবে—এই বিধান রেখেই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এর ফলে, একাধিক নিবন্ধিত দল জোট গঠন করলেও জোট মনোনীত প্রার্থী অন্য দলের প্রতীকে ভোট করতে পারবে না।আরপিও-এর নতুন বিধান:সংশোধিত অনুচ্ছেদ ২০ অনুযায়ী, যদি দুই বা ততোধিক নিবন্ধিত দল যৌথ প্রার্থী দিতে সম্মত হয়, তবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) আবেদন সাপেক্ষে সেই প্রার্থীর দলের সংরক্ষিত প্রতীকটি জোটের ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারবে।তবে এ আবেদন তফসিল ঘোষণার তিন দিনের মধ্যে ইসির কাছে জমা দিতে হবে।নির্বাচনী আইন সংস্কারের চূড়ান্ত ধাপ:এই অধ্যাদেশ জারির মধ্য দিয়ে নির্বাচনী আইন সংস্কারের কাজ সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।এর আগে ভোটার তালিকা আইন, নির্বাচন কর্মকর্তা বিশেষ বিধান আইন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন, ভোটকেন্দ্র নীতিমালা, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষণ নীতিমালা ও সাংবাদিক নীতিমালা সংশোধন সম্পন্ন হয়েছে।আরপিও সংশোধনের পর ইসি এখন দ্রুত দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি জারি করবে বলে জানা গেছে।/এমআর

নভেম্বর ০৪, ২০২৫

সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চায় জামায়াত: আমির শফিকুর রহমান

রাজনৈতিক মতানৈক্য থাকতেই পারে, তবে তা যেন মতবিরোধে পরিণত না হয়—এমন আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’র আমির ডা. শফিকুর রহমান।মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) ভোরে সৌদি আরবে ওমরাহ পালন ও যুক্তরাষ্ট্র–যুক্তরাজ্য সফর শেষে দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি গেটে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত ব্রিফিংয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।ডা. শফিকুর রহমান বলেন, “আমরা সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চাই। এবার এককভাবে নয়, আরও অনেক দলকে সঙ্গে নিয়ে সময়মতো প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।”তিনি জানান, সফরকালে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ বিষয়ে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন।জামায়াত আমির বলেন, “প্রবাসীরা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তাদের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে সফটওয়্যারের ত্রুটিগুলো দূর করে আরও ১৫ দিন সময় বাড়ানো উচিত।”তিনি আরও বলেন, “মতের ভিন্নতা থাকবে, এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে তা যেন বিরোধে পরিণত না হয়—আমরা সব দলের মতকে শ্রদ্ধা করি।”এ সময় উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ দলের শীর্ষ নেতারা।

নভেম্বর ০৪, ২০২৫

প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করলো এনসিপি

আগামী  ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে  কেন্দ্র করে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি তাদের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) রাতে প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা দেয় দলটি।এদের মধ্যে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ (বাড্ডা, ভাটারা ও রামপুরা) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।এছাড়া ঢাকা-১৮ আসন থেকে লড়বেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, নরসিংদি-২ আসন থেকে লড়বেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, রংপুর-৪ থেকে লড়বেন দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং পঞ্চগড়-১ আসন থেকে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, কুমিল্লা-৪ আসন থেকে হাসনাত আবদুল্লাহ, ঢাকা-১০ আসনে আসিফ মাহমুদ, ঢাকা-৯ আসনে তাসনিম জারা।এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম লড়বেন ঢাকা-১১ আসন থেকে। /টি

নভেম্বর ০৩, ২০২৫
footer small logo

যোগাযোগ :

এটিএন বাংলা, ওয়াসা ভবন, ২য় তলা, ৯৮ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ

ফোনঃ +88-02-55011931

সোশ্যাল মিডিয়া

youtube logotwitter logofacebook logo

Design & Developed by:

developed-company-logo