এটিএন বাংলা, ওয়াসা ভবন, ২য় তলা, ৯৮ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ
ফোনঃ +88-02-55011931
এ সম্পর্কিত আরও খবর
নতুন বিতর্ক নিয়ে আবারো আলোচনায় এসছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান । স্বামীর গোপন প্রেম নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারা। যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে ভক্ত অনুরাগীদের মধ্যে চলছে তুমুল আলোচনা। শনিবার (১১ অক্টোবর) স্ত্রী সাবিকুন নাহার সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে একপোস্টে স্বামী আবু ত্বহা আদনানকে ঘিরে একাধিক অভিযোগ তুলেছেন। এছাড়া কমেন্টে তিনি লিখেছেন, তার শোধরানোর আশায় আগের পোস্ট ডিলিট করলেও তিনি শোধরাননি। এর আগে স্বামী আবু ত্বহা আদনানের বিরুদ্ধে পরকিয়ার অভিযোগ তুলে মূল পোস্টে সাবিকুন নাহার লিখেন, ‘এয়ার হোস্টেসদের মেবি সেলিব্রিটি পছন্দ, আর সেলিব্রিটিগণও মেবি এয়ার হোস্টেস ডিজার্ব করে। আপনাদের উস্তাদ আবু
ত্বহা মোহাম্মদ আদনান প্রেমে মজেছেন জারিন জেবিন নামক তার ১৫ বছর পূর্বের কলেজ লাইফের প্রিয়তমা বর্তমান এয়ার হোস্টেস এর। তখন উস্তাদ ডিসপারেটলি তাকে চেয়েছিলেন নাকি, তখন তার টাকা নেই বলে পরিবার দেয়নি। এখন আবার জারিন জাবিন নামক ভদ্র মহিলা ডিসপারেটলি আপনাদের উস্তাদকে চাচ্ছেন বলে অবিযোগ করেন সাবিকুন নাহার। পুরোনো প্রেম নতুন রূপে, একটু বেশিই ফিলিংসে ডুবেছেন উল্লেখ করে সাবিকুন নাহার লিখেন, আবু ত্বহা-জারিন নিয়মিত চ্যাট বক্সে ফিলিংস আদান-প্রদানসহ ঘন্টার পর ঘন্টা তার যিন্নুরাঈন সেন্টারে বসে বসে ফোনে কথা বলছেন। আবার সে তার সাথে লং ড্রাইভে যাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করেন, সেন্টারে এসে অফিস রুমে সাক্ষাৎ করেন। আসলে আপনাদের দেয়া টাকায় গড়া তার প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন আয়োজন ও ক্লাসের নামে যেকোনো নারীর সাথে একান্তে মিট করার কারখানা। নারী পুরুষ একসাথে ক্লাস নেয়া’, যোগ করেন তিনি। সাবিকুন নাহার সারা লিখেন, ‘যে কো-এডুকেশন শিক্ষার বিরোধিতা তার জবানে, অথচ তারই প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশার বিশাল আয়োজন। বিভিন্ন কোর্সের ক্লাসের নামে চলে মেয়েদের সাথে সরাসরি বসা আর আলোচনা করা, বেটার থেকে বেস্ট কাউকে খুঁজে নেয়া। সাবিকুন নাহারের অভিযোগ এগুলো থেকে ত্বহাকে বিরত রাখতে চেয়ে অস্থির হতেন বিধায় তাকে তার আশপাশের সকলের নিকট সবচেয়ে জঘন্য বানিয়েছেন, নিজেই চিৎকার করে স্ত্রীকে দোষী সাব্যস্ত করে, নানা তোহমত চাপিয়ে দেয়।’ তার বিছানায় বসে প্রেম করেন উল্লেখ করে আদনানের স্ত্রী লিখেছেন, সেন্টারে কাজ আছে বলে রাত ৩টায় বাসায় আসেন। এসে আবার জানান তিনি তার প্রেমিকার সাথে কথা বলেন। তিনি যা-ই করেন তা আবার গোপনের ধার ধারেন না, কারণ তিনিই সবচেয়ে বড়। এমন লিস্টের অভাব নেই উল্লেখ করে সাবিকুন নাহার লিখেছেন, ‘দেখা যাক ফাইনালি উস্তাদ কার হন।