
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দুপুর ১২টার পর যে কোনো সময় বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে ঘুর্ণিঝড় রোয়ানু। আবহাওয়া অফিস জানায়, সকাল ৯টার দিকে পয়ারা সমুদ্র বন্দর থেকে মাত্র ৭৫ কিলোমোটার দুরে ছিলো রোয়ানু।
এটি প্রতি ঘন্টায় ২৫ কিলোমিটার করে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে । এছাড়া ঝচট্টগ্রাম, কক্সবাজার মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১শ কিলোমিটারের বেশি দুরত্বে আছে রোয়ানু।
চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে ফ্লাইট বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। এদিকে ঝড়ে চট্টগ্রম, ভোলা ও পটুয়াখালীতে ঝড়ের কারণে ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রমের সীতাকুণ্ডের সলিমপুরে পাহাড়ধসে ২ জন মারা গেছেন। এছাড়া ভোলার তমুজদ্দিনে ২ জন ও পটুখালীর দশমিনরায় ১ জন মারা গেছেন।
উপকূলীয় জেলাগুলোতে ঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এসব অঞ্চল, স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৪-৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
রোয়ানুর কারণে চট্টগ্রাম, পায়রা ও মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। কক্সবাজারকে দেখাতে বলা হয়েছে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত। এছাড়া উপকূলীয় জেলাগুলোতেও ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।