তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু জানায়নি ভারত – পানিসম্পদ মন্ত্রী।

সাত বছর পর ভারতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। সফরে সামরিক, নিরাপত্তা, বানিজ্য সহযোগিতাসহ বেশ কয়েকটি চুক্তির ব্যাপারে কথা হচ্ছে। তবে সব ছাপিয়ে আগ্রহের দৃষ্টি তিস্তার পানিবন্টন চুক্তির দিকে। শেষ পর্যন্ত তা আলোর মুখ দেখবে কিনা তা নিয়ে চলছে আলোচনা। তিস্তার পানিবন্টন চুক্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু জানায়নি ভারত। তবে আশাবাদী বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পানি দিবসের অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এ কথা জানান। তিস্তা ছাড়াও ভারত থেকে আরো ৫০টি নদী প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। উজানের দেশ হওয়ায়, এর কয়েকটি নদীতে বাঁধ দিয়ে ইচ্ছেমতো পানি ব্যবহার করছে ভারত। ফলে বর্ষা মৌসুমে বন্যা আর শুষ্ক মৌসুমে খরার কবলে পড়ছে বাংলাদেশের অনেক এলাকা। দীর্ঘদিনেও দু-দেশের মধ্যে পানি সমস্যা সমাধান না হওয়ায় এ সংকট থেকেই থাচ্ছে।  অনুষ্ঠানে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম বলেন, ভারত একতরফা পানি নিয়ন্ত্রণ করায় চরমভাবে তিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ।