
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু চলছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি কেন্দ্রে ভোটারদের লাইন দীর্ঘ হতে শুরু করেছে। শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
সকাল ৯ টায় নিজ বাড়ির পাশে টঙ্গী দারুস সালাম মাদ্রাসা কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাড. মো. আজমত উল্লা খান। এ সময় বিপুল সংখ্যক কর্মী সমর্থক তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
এরপর সকাল সাড়ে নয়টায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহানুর ইসলাম রনি শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল কেন্দ্রে ভোট দেন।
গাজীপুর সিটির নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা: গাজীপুর সিটি নির্বাচনের মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন, নারী ভোটার পাঁচ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন। এছাড়াও ১৮ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।
গাজীপুর সিটির নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা: গাজীপুর সিটি নির্বাচনের মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন, নারী ভোটার পাঁচ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন। এছাড়াও ১৮ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা: গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আট জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়াও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৩৯ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৭৭ জন প্রার্থী এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৮ প্রার্থী হলেন হলেন- নৌকা প্রতীকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আজমত উল্লা খান, লাঙল প্রতীকে জাতীয় পার্টির এমএম নিয়াজ উদ্দিন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ।
এছাড়াও স্বতন্ত্র থেকে মেয়র পদে টেবিল ঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন (সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা), ঘোড়া প্রতীকে মো. হারুন-অর-রশীদ ও হাতি প্রতীকে সরকার শাহনূর ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রসঙ্গত, ৩২৯ দশমিক ৯০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৩ সালের ৬ জুলাই। দ্বিতীয় সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ২৬ জুন।